দু:খগুলো তো দূরেই ছিল, কিছুটা স্পর্শকরতে চেয়েছিল ....... এক ঘড়ির কাঁটা এক সেকেন্ড নড়ছে আমি এক সেকেন্ডে মরে যাচ্ছি সূর্য উঠছে সূর্য ডুবছে আমি সারাটা দিন মরে যাচ্ছি প্রিয়তম, তুমি ছাড়া সকল কিছুই আমার মৃতু্যময়। দুই রাত নামে; নামে অন্ধকার যেন পৃথিবীর বিরাট...
কবিতা:বিরহের ছায়াপুত্তলিকা -এম জসীম অন্ধকারের গর্ভ থেকে বলেশ্বরের তীব্র জোয়ারের মতো জেগে উঠি শ্মশান বুকের তৃষ্ণা নিয়ে .... তবু অঘ্রাণে নদীর শ্বাসে হিম হয়ে আসে দেহ মাঝরাতের পূর্ণিমার ধবল তারার মতো ! চাঁদের গায়ে সফেদ কুয়াসারা বরফের আস্তর ঢেলে দেয়...
মানুষের জীবনে রোগ-শোক-জরা-ব্যাধি-মৃত্যু-হারানো থাকবেই... কিন্তু সবকিছু থেকে বড় হলো 'বেচেঁ থাকা' ... এই বেচেঁ থাকা দিয়ে সব কিছু জয় করতে হবে । অবিরাম ফিরে দেখা ঠিক এইখানটা তে বসে কথা হতো আমাদের ঠিক এমন করেই তোমার চুল আর চুঁড়িগুলো কবিতা হয়ে যেতো ঠিক এইভাবে হারিয়ে...
এই খানে তোর দাদির কবর ডালিম-গাছের তলে, তিরিশ বছর ভিজায়ে রেখেছি দুই নয়নের জলে। এতটুকু তারে ঘরে এনেছিনু সোনার মতন মুখ, পুতুলের বিয়ে ভেঙে গেল বলে কেঁদে ভাসাইত বুক। এখানে ওখানে ঘুরিয়া ফিরিতে ভেবে হইতাম সারা, সারা বাড়ি ভরি এত সোনা মোর ছড়াইয়া দিল কারা! সোনালি ঊষার সোনামুখ...
বৃষ্টি আসবে ভেবেই কেঁদে ছিলাম আমি আমার কান্না তাই দেখনি তুমি দেখেছো আমায় শুধু বৃষ্টিতে ভিজতে। ইচ্ছে করেই তোমার কাছে হেরেছি আমি আমার বোকামী দেখে হেসেছো তুমি, পারনী আমার হ^দয়ের কথা বুঝতে হাতের কাছে থেকেও স্বপ্ন ছিলে তুমি স্বপ্ন ভাঙ্গার ভয়ে...
আজ মহান ভাষা আন্দোলনের স্মৃতিতাড়িত দিনে, আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে বিদেশি ভাষা থেকে রূপান্তরিত ৫২টি কবিতা নিয়ে বাংলায় প্রকাশিত হয়েছে প্রেম ও বিরহের বিদেশী কবিতা। অনুবাদ ও কবি পরিচিতি: ফরিদুর রহমান। প্রচ্ছদ: চারু পিন্টু। প্রকাশক: স্বরবৃত্ত প্রকাশনী। । অমর একুশে বইমেলায় স্টল...
আমরা খেলেছি পুরোনো সে খেলা রাতের আঁধারে লজ্জায় দেখেছি সে খেলা দিনের আলোতে, আয়নায় প্রতিবিম্বে- আমরা সে খেলা জলেও খেলেছি, খেলেছি ঘাসের শয্যায়। আমরা খেলেছি মানুষের প্রতি শ্রদ্ধায়, ঈশ্বর প্রাণী প্রকৃতির মতো ভালোবেসে সারা বিশ্ব তারা তো জানেনি...
লাল গোলাপে আবেগ মাখা কণ্ঠ থরোথর সাদা গোলাপ ভালবাসার নিঃশ্বাসে প্রশ্বাসে রক্ত গোলাপ বাজ পাখি এক- হঠাৎ ছুটে আসে সাদা গোলাপ শান্ত কবুতর। আমি তোমায় পাঠিয়ে দিলাম শুভ্র গোলাপ কুঁড়ি পাপড়িতে যার রক্তিমাভা ফোটে সঙ্গে নিখাদ ভালবাসায় উড়িয়ে দিলাম ঘুড়ি আকাঙ্ক্ষার এক...
আমার এই দেহটাকে ভালো লাগে যখন সান্নিধ্যে থাকে তোমার শরীর। এ যেনো সম্পূর্ণ নতুন কোনো কিছু পেশীগুলো দৃঢ়তর স্নায়ুরা সতেজ ভালো লাগে তোমার শরীর। অস্থি মজ্জা মেরুদণ্ড যাবতীয় অনুভব ভালো লাগে, দৃঢ় মসৃনতা শুধু কেঁপে কেঁপে ওঠে। আমি বারবার বারবার শুধু চুমু...
তোমার কপাল ছুঁয়ে একটি চুম্বনে এখন তোমাকে ছেড়ে বিদায়ের ক্ষণে কিছু কথা বলা যাক স্পষ্ট উচ্চারণে- তুমি যা ভেবেছো তাতে নেই কোনো ভুল আমারই স্বপ্নের ভেতর ফুটেছিল ফুল। যদিও এখন আশা সুদূরে বিলীন রাত্রি হোক অথবা সে দিন দৃষ্টির সম্মুখে কিংবা কোনো শূন্যতায় তাহলে কি কিছু এসে...
বিবাহের যন্ত্রণা অনেক ... জিহ্বা এবং ঊরু প্রিয়তমা দুঃসহ ভারি মনে হয় দাঁতের সারির ফাঁকে কষ্ট কেঁপে যায় আমরা মিলিত হতে চাই কিন্তু প্রিয়, দু দিকে ফিরিয়ে মুখ পরস্পর সরে যাই দূরে। এ যেনো সেই সমুদ্র দানব আমরা তার জঠরে করি সুখের সন্ধান সামান্য আনন্দ শুধু বাইরে...
আমার এই দেহটাকে ভালো লাগে যখন সান্নিধ্যে থাকে তোমার শরীর। এ যেনো সম্পূর্ণ নতুন কোনো কিছু পেশীগুলো দৃঢ়তর স্নায়ুরা সতেজ ভালো লাগে তোমার শরীর। অস্থি মজ্জা মেরুদণ্ড যাবতীয় অনুভব ভালো লাগে, দৃঢ় মসৃনতা শুধু কেঁপে কেঁপে ওঠে। আমি বারবার বারবার শুধু চুমু খেতে চাই তোমার...
ঘুনে খাওয়া হৃদয়টাকে নিয়ে চলতে চলতে আজকাল খুব ক্লান্ত লাগে নিজেকে.. আজ আর কিছুই বলার নেই আমার তোমাকে যা কিছু বলার ছিল তা বহু আগেই বলে দিয়েছি.. তুমি আবার এসেছ সে কথা নতুন করে শুনতে আবার এসেছ তুমি আমাকে কাঁদাতে..? যাও.. চলে যাও.. এখানে এসোনা আর কখনো কেমন আছি দেখতে এসেছ..? কেমন...
সম্পাদনা করি আমিরাত-বাংলা মাসিক মুকুল। ভালবাসি মা, মাটি ও মানুষকে.. মন পুড়ে যায় মন পুড়ে যায় কোন দহনে বৃষ্টি নামে দুখে চিতার আগুন জ্বলতে থাকে মাটির গড়া বুকে। তোমার বুকে নিরব হাওয়া আমার বুকে ঢেউ কোন দহনে জ্বলছি দুজন কেউ জানেনা কেউ। ভালবাসা হয়যে কাটা ভালবাসার ঘরে ...
খা লে দ মা হ বু ব মো র্শে দ বহুদিন পর তোমার সাক্ষাৎ কৃষ্ণবর্ণ ঠোট-গালে ইষৎ ফর্সা চুম্বক লেগেছে হয়তো বা একালের প্রচার - প্রসার মুখি বানিজ্যের ফাঁদে প্রসাধন র্চিচত হাটের বানানো প্রেমের জালে ...